যা আছে বিএনপির ইশতেহারে
প্রকাশিতঃ 1:57 pm | December 18, 2018
নিজস্ব প্রতিবেদক, কালের আলো:
ক্ষমতায় এলে চলমান কোনো উন্নয়ন প্রকল্প বন্ধ করবে না বিএনপি। তবে মেগা প্রকল্পে ব্যয়ের আড়ালে ‘সংগঠিত দুর্নীতি নিরীক্ষা’ করে দেখা হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা, পরপর দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী না রাখার বিধানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে বিএনপি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইশতেহার প্রকাশ করে বিএনপি। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ওই ইশতেহার ঘোষণা করেন। গতকাল সোমবার জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের একটি দল বিএনপি। ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে থাকা অনেক প্রতিশ্রুতিই বিএনপির ইশতেহারে আছে।
ইশতেহার ঘোষণার আগে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, বিএনপি একটি উন্নত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায়। দেশের উন্নয়নের জন্য বিএনপির কর্মসূচিগুলো বহুমুখী ও উন্নততর। বিএনপি জনগণের কাছে স্পষ্টভাবে অঙ্গীকার করতে চায়, ক্ষমতায় গেলে কারো ওপরই কোনো প্রকার প্রতিশোধ নেওয়া হবে না। একটি প্রতিহিংসামুক্ত এবং সহমর্মী বাংলাদেশ গড়ে তোলাই বিএনপির লক্ষ্য।’
ইশতেহারে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে, সামরিক বাহিনী ছাড়া শর্তসাপেক্ষে সরকারি চাকরিতে কোনো বয়সসীমা থাকবে না, ত্রিশোর্ধ্ব শিক্ষিত বেকারদের জন্য বেকার-ভাতা চালু করার জন্য রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা নিরিখে একটি কমিশন গঠন করা হবে।
এ ছাড়া আরো বলা হয়, একদলীয় শাসনের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে, তা নিশ্চিত করা হবে; বর্তমান বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য একটি জুডিশিয়াল কমিশন গঠন করা হবে।
জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ১১ শতাংশ উন্নীত করা, রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হার তিন গুণ বাড়ানো, রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
জেএসসি ও পিইসি পরীক্ষা বাতিল করা, ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত তরুণদের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য ইয়ুথ পার্লামেন্ট গঠন করা, শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ অর্থ ব্যয় করার কথা বলা হয়।
এ ছাড়া ইশতেহারে বলা হয়, স্বল্প আয়ের পরিবারের ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্বল্প সুদের শিক্ষা ঋণ চালু করা হবে। ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম বছরে বিদ্যুৎ ও আবাসিক গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করা হবে না। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যে সব ধরনের অসংগতি দূর করা হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, কালের আলো:
ক্ষমতায় এলে চলমান কোনো উন্নয়ন প্রকল্প বন্ধ করবে না বিএনপি। তবে মেগা প্রকল্পে ব্যয়ের আড়ালে ‘সংগঠিত দুর্নীতি নিরীক্ষা’ করে দেখা হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা, পরপর দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী না রাখার বিধানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে বিএনপি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইশতেহার প্রকাশ করে বিএনপি। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ওই ইশতেহার ঘোষণা করেন। গতকাল সোমবার জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের একটি দল বিএনপি। ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে থাকা অনেক প্রতিশ্রুতিই বিএনপির ইশতেহারে আছে।
ইশতেহার ঘোষণার আগে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, বিএনপি একটি উন্নত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায়। দেশের উন্নয়নের জন্য বিএনপির কর্মসূচিগুলো বহুমুখী ও উন্নততর। বিএনপি জনগণের কাছে স্পষ্টভাবে অঙ্গীকার করতে চায়, ক্ষমতায় গেলে কারো ওপরই কোনো প্রকার প্রতিশোধ নেওয়া হবে না। একটি প্রতিহিংসামুক্ত এবং সহমর্মী বাংলাদেশ গড়ে তোলাই বিএনপির লক্ষ্য।’
ইশতেহারে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে, সামরিক বাহিনী ছাড়া শর্তসাপেক্ষে সরকারি চাকরিতে কোনো বয়সসীমা থাকবে না, ত্রিশোর্ধ্ব শিক্ষিত বেকারদের জন্য বেকার-ভাতা চালু করার জন্য রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা নিরিখে একটি কমিশন গঠন করা হবে।
এ ছাড়া আরো বলা হয়, একদলীয় শাসনের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে, তা নিশ্চিত করা হবে; বর্তমান বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য একটি জুডিশিয়াল কমিশন গঠন করা হবে।
জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ১১ শতাংশ উন্নীত করা, রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হার তিন গুণ বাড়ানো, রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
জেএসসি ও পিইসি পরীক্ষা বাতিল করা, ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত তরুণদের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য ইয়ুথ পার্লামেন্ট গঠন করা, শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ অর্থ ব্যয় করার কথা বলা হয়।
এ ছাড়া ইশতেহারে বলা হয়, স্বল্প আয়ের পরিবারের ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্বল্প সুদের শিক্ষা ঋণ চালু করা হবে। ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম বছরে বিদ্যুৎ ও আবাসিক গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করা হবে না। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যে সব ধরনের অসংগতি দূর করা হবে।’
কালের আলো/এএ/এমএইচএ