ছাত্রাবাস থেকে রাবি ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

প্রকাশিতঃ 8:19 am | February 22, 2025

রাবি প্রতিবেদক, কালের আলো:

ছাত্রাবাসের নিজ কক্ষ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংলগ্ন মেহেরচণ্ডী এলাকার তুহিন ছাত্রাবাস থেকে ওই শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান

ওই শিক্ষার্থীর নাম মো. সিফাত সিফাতুল্লাহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন সিফাত। তার বাসা বরগুনা জেলার বামনা থানার ছনবুনিয়া গ্রামে। উদ্ধারের পর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

একই ছাত্রাবাসে থাকা গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী সিদ্দিকুর রহমান বলেন, সিফাত বেশকিছুদিন ধরে বিষন্নতায় ভুগছিলেন। এ কারণেই হয়তো আত্মহত্যা করেছেন।

সিফাতের সহপাঠী হাসিব চৌধুরী বলেন, “সিফাত কিছুদিন ধরে বিষন্নতায় ভুগছিল। কিন্তু আমাদের কারও সঙ্গে এ বিষয়ে কিছু শেয়ার করেনি। সিফাত খুবই ভালো ছেলে। নিয়মিত ধর্মচর্চা করত। সিফাতের এমন মৃত্যুর খবর কোনোভাবেই বিশ্বাস করতে পারছি না।”

প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, “আমাদের এক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস সংলগ্ন একটি ছাত্রাবাসে তার নিজ কক্ষে আত্মহত্যা করেছে। এ বিষয়ে তার রুমমেট আমাকে পৌনে ৬টার দিকে কল করে। ঘটনা শোনামাত্র আমি থানা পুলিশকে কল করি এবং সেখানে গিয়ে দেখি গলায় গামছা পেঁচিয়ে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলে আছে। তখন পুলিশ নামিয়ে দেখে ইতোমধ্যে মারা গেছে।”

মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “তার বন্ধুবান্ধব ও ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের থেকে যতটুকু জানতে পেরেছি সে খুবই ডিপ্রেশনে ছিল। তার রুমমেট যখন বাইরে গিয়েছিল তখন সে আত্মহত্যা করে।”

চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান (ওসি) বলেন, “তারা ঝুলন্ত অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করেছেন। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনো বলা যাচ্ছে না।”

ছাত্রাবাসের নিজ কক্ষ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংলগ্ন মেহেরচণ্ডী এলাকার তুহিন ছাত্রাবাস থেকে ওই শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান।

ওই শিক্ষার্থীর নাম মো. সিফাত সিফাতুল্লাহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন সিফাত। তার বাসা বরগুনা জেলার বামনা থানার ছনবুনিয়া গ্রামে। উদ্ধারের পর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

একই ছাত্রাবাসে থাকা গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী সিদ্দিকুর রহমান বলেন, সিফাত বেশকিছুদিন ধরে বিষন্নতায় ভুগছিলেন। এ কারণেই হয়তো আত্মহত্যা করেছেন।

সিফাতের সহপাঠী হাসিব চৌধুরী বলেন, “সিফাত কিছুদিন ধরে বিষন্নতায় ভুগছিল। কিন্তু আমাদের কারও সঙ্গে এ বিষয়ে কিছু শেয়ার করেনি। সিফাত খুবই ভালো ছেলে। নিয়মিত ধর্মচর্চা করত। সিফাতের এমন মৃত্যুর খবর কোনোভাবেই বিশ্বাস করতে পারছি না।”

প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, “আমাদের এক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস সংলগ্ন একটি ছাত্রাবাসে তার নিজ কক্ষে আত্মহত্যা করেছে। এ বিষয়ে তার রুমমেট আমাকে পৌনে ৬টার দিকে কল করে। ঘটনা শোনামাত্র আমি থানা পুলিশকে কল করি এবং সেখানে গিয়ে দেখি গলায় গামছা পেঁচিয়ে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলে আছে। তখন পুলিশ নামিয়ে দেখে ইতোমধ্যে মারা গেছে।”

মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “তার বন্ধুবান্ধব ও ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের থেকে যতটুকু জানতে পেরেছি সে খুবই ডিপ্রেশনে ছিল। তার রুমমেট যখন বাইরে গিয়েছিল তখন সে আত্মহত্যা করে।”

চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান (ওসি) বলেন, “তারা ঝুলন্ত অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করেছেন। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনো বলা যাচ্ছে না।”

কালের আলো/এসএকে