প্রথম দু’মাসেই অর্জনের পাল্লা ভারী আইজিপি ড.বেনজীরের!
প্রকাশিতঃ 8:21 am | June 12, 2020
এম.আব্দুল্লাহ আল মামুন খান, অ্যাকটিং এডিটর, কালের আলো :
সাহসিকতা, বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতার সঙ্গেই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলায় পারঙ্গম। সেই হেফাজত থেকে শুরু করে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারীতে জঙ্গি হামলা বিরোধী অভিযান।
আরও পড়ুন: ‘বাঁকবদল’ করেই ‘ইতি’ আইজিপি ড.জাবেদ পাটোয়ারী!
ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার বা র্যাব মহাপরিচালক (ডিজি)। বরাবরই নিজের সামর্থ্যরে জানান দিয়েছেন তিনি। সব দায়িত্বেই সফল ‘ক্যাপ্টেন’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন ড.বেনজীর আহমেদ, বিপিএম (বার)। ৩২ বছরের বর্ণাঢ্য চাকরিজীবনে পুলিশ বাহিনীর সর্বোচ্চ ‘আইজি’ পদেও নিজেকে প্রমাণ করে চলেছেন চৌকষ এ পুলিশ কর্মকর্তা।
একে একে ভারী করছেন অর্জন বা সফলতার পাল্লা। উজ্জ্বল ও প্রজ্ঞাময় চৈতন্যের প্রজ্জ্বলনে উদ্ভাসিত করেছেন নিজেকে। ভয়ঙ্কর অদৃশ্য জীবাণু করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের মূল্যবান প্রাণ সুরক্ষায় সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে তার নিজ বাহিনীর অকুতোভয় বীর সদস্যদের আত্মত্যাগ, মানবিকতার গল্প এখন সবার মুখে মুখে। যা অমর-অব্যয় হয়েই ঠাঁই নেবে ইতিহাসে।
পুলিশের নেতৃত্বে যোগ্য অভিভাবকের ভূমিকার কারণে যেমন আলোচিত হয়েছেন তেমনি সঙ্কটময় পরিস্থিতি পেশাদারিত্ব ও দৃঢ় মনোবল নিয়ে সামাল দিতেও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি।
পুলিশ প্রধান হিসেবে প্রথম দুই মাসে তার ‘পারফরম্যান্স’ নজর কেড়েছে। গভীর আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। এ সময়ে পুলিশকে কোন রকম নেতিবাচক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়নি।
শক্ত হাতে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলা করা ছাড়াও পবিত্র মাহে রমজানে কঠোরভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ, ঈদকে ঘিরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা, কঠোর ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিতে না পারা, মানবপাচারকারীদের আইনের আওতায় এনে নেটওয়ার্ক লন্ডভন্ড করে দেওয়া, পরিবহনে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধে অসাধ্য সাধনের পদক্ষেপ, নিজ বাহিনীর অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে ধারাবাহিকতা বজায় রাখাসহ ইত্যাকার বিষয়েই স্বকীয় সাফল্য দেখিয়েছেন ড. বেনজীর আহমেদ।
সূত্র মতে, পুলিশ প্রধান হিসেবে ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর স্বর্ণালী ও আলোকিত অধ্যায়ের সফল সমাপ্তির পর পুলিশের নতুন আইজি হিসেবে চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল দায়িত্বভার গ্রহণ করেন ড.বেনজীর আহমেদ। এরপরই তাকে মুখোমুখি হতে হয় এক কঠিন পরীক্ষায়।
যদিও এ বিষয়ে বাহিনীর কারও পূর্ব কোনো অভিজ্ঞতা কিংবা প্রশিক্ষণ ছিল না। আর এভাবেই দেশজুড়ে ছড়িয়ে পাড়া করোনার বিভীষিকাময় দিনগুলোতে পুলিশ বাহিনীকে পরিচালিত করছেন দক্ষতার সঙ্গেই।
দায়িত্ব আর শপথ রক্ষায় অবিচল
দেশে করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই পুলিশের ভূমিকা ‘জনবান্ধব’। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি ফ্রন্টলাইনার হিসেবে করোনা আক্রান্তদের বাড়ি লকডাউন, ত্রাণ বিতরণে সহায়তা, গানে গানে মানুষকে সচেতন, নিজেদের টাকায় অসহায়ের বাড়িতে খাবার-ওষুধ পৌছে দেওয়া, মৃত ব্যক্তির সৎকারের ব্যবস্থাসহ ভিন্নধর্মী সব কাজই করেছেন তারা।
দুুর্দিনে পুলিশের আচরণ বারবার মনে করে দিয়েছে পুলিশ জনগণের বন্ধু। আইন প্রয়োগে কঠোরতার পাশাপাশি তাদের মানবিকতা রীতিমতো উদাহরণ তৈরি করেছে। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেও করোনা ঝুঁকির বাইরে নয় তারাও। একক পেশাজীবী বাহিনী হিসেবে পুলিশে করোনা আক্রান্তের হার সর্বোচ্চ।
এখন পর্যন্ত ২১ পুলিশ সদস্য সাধারণ মানুষের সুরক্ষায় দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন। আক্রান্ত হয়েছেন বাহিনীটির প্রায় ৭ হাজার সদস্য। শোকবহ অবস্থার মধ্যেও জীবন ঝুঁকি উপেক্ষা করেই দায়িত্ব আর শপথ রক্ষায় অবিচল পুলিশ। মৃত্যুভয়কে তুচ্ছ করেই মানুষকে নিরাপদ রাখছেন, সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
নিজ বাহিনীর সদস্যদের করোনা আক্রান্তের হার কমিয়ে দ্রুত সুস্থতার দিকেই গুরুত্ব দেন আইজিপি ড.বেনজীর আহমেদ। ইতোমধ্যেই পুলিশে ৩ হাজার ছাড়িয়েছে করোনা জয়ীর সংখ্যা।
আক্রান্ত সদস্যদের জন্য সর্বোত্তম সেবা নিশ্চিত করতে বেসরকারি হাসপাতাল ভাড়া করাসহ সব পুলিশ হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ উন্নত চিকিৎসা সরঞ্জাম সংযোজন করেছেন।
সঙ্কটময় মুহুর্তে নিজ বাহিনীর সদস্যদের পূর্ণ মনোবল ধরে রাখতেও নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন পুলিশ প্রধান। করোনা আক্রান্ত সদস্যদের দেখাশোনার জন্য গঠন করেছেন একটি ‘বিশেষ টিম’।
নিজেও ব্যক্তিগতভাবে ইউনিট কমান্ডারদের সঙ্গে কথা বলে প্রতিনিয়ত খোঁজ খবর নিচ্ছেন এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করছেন।
পুলিশ সদস্যদের সুরক্ষা সামগ্রী দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন ধরনের শৈথিল্য না দেখানোর নির্দেশ দেন। সুরক্ষা সামগ্রী কেনার জন্য বিভিন্ন ইউনিটকে পর্যাপ্ত আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। পুলিশ সদস্যদের জন্য ভিটামিন সি, ডি এবং জিংক ট্যাবলেট কিনে বিভিন্ন ইউনিটে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন।
করোনা মোকাবেলায় সাফল্য দেখিয়েছে এমন সব দেশের পলিসি ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার পলিসিসহ সরকারের নির্দেশনার আলোকে পুলিশ সদস্যদের জন্য একটি আধুনিক স্ট্যান্ডিং অপারেটিং প্রসেডিওর (এসওপি) তৈরি করে সকল ইউনিটে পাঠিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক।
করোনায় আত্মোৎসর্গকারী ১৪ জন পুলিশ সদস্যের প্রত্যেক পরিবারের জন্য ওয়ালটন গ্রুপ থেকে ১ লাখ টাকা করে অনুদানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এসব কারণেই মনোবল ধরে রেখে মাঠ পর্যায়ে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করেও দমে যায়নি পুলিশ।
আইজিপি করোনা পরিস্থিতিতে মাঠপর্যায়ে কর্মরত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তাদের আনন্দ-বেদনার কথা শোনেছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশও দিয়েছেন।
রমজানে কঠোরভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ
গত রমজানে কঠোরভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। রমজানে ধর্মাচার বিষয়েও সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক কাজ করেছে। পাশাপাশি পণ্যের কালোবাজারি রোধ এবং খাদ্যে ভেজাল দেওয়া বন্ধ করতে ওই সময় পদক্ষেপ গ্রহণ করে পুলিশ।
বিভিন্ন স্থানে মোবাইল কোর্ট বসানোর উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হয়। গুরুত্বপুর্ণ ওই সময়েও নেতৃত্বে সপ্রতিভ ছিলেন পুলিশ প্রধান।
ঈদে স্বাভাবিক ছিল আইন-শৃঙ্খলা
পুলিশ প্রধান হিসেবে নিজের প্রথম ঈদে দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সক্ষম হয়েছেন ড.বেনজীর আহমেদ। পুলিশের সব ইউনিটের সদস্যরা পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করায় করোনায় প্রান্তিক মানুষজন কর্মহীন হয়ে পড়লেও চুরি, ডাকাতি বা ছিনতাইয়ের মতো অপরাধের ঘটনা ঘটেনি।
এসব অপরাধ দমনে আগেভাগেই পুলিশ তৎপর থাকায় নির্বিঘ্নেই উদযাপিত হয়েছে ‘ঘরবন্দি’ ঈদ। এখনও পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অনন্য রেকর্ড গড়েছে পুলিশ। তবে এমন সাফল্যের কৃতিত্ব নিজেকে নয় বরাবরই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যকেই দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক।
জঙ্গিবাদ দমন, ধর্মীয় উস্কানী ও গুজব প্রতিরোধ
র্যাবের ডিজি থাকাকালীন জঙ্গি দমনসহ একাধিক সাফল্য দেখিয়েছেন বেনজীর আহমেদ। একই অর্জন ধরে রেখেছেন পুলিশের নেতৃত্বে এসেও। গত দুই মাসে দেশের কোথাও জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিতে পারেনি।
পুলিশের ব্যাপক গোয়েন্দা নজরদারি ও পদক্ষেপের কারণে জঙ্গিরা যেমন কোন তৎপরতা চালাতে পারেনি তেমনি ধর্মীয় উস্কানী, গুজবের বিরুদ্ধেও শক্ত অবস্থান নেয় পুলিশ। করোনা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারীদেরও লাগাম টেনে ধরা হয় সময়মতোই।
মানবপাচারকারীর বিরুদ্ধে কঠোর অ্যাকশন
মানবপাচারকারী চক্রের কবলে পড়ে লিবিয়ায় ২৬ নিরীহ বাংলাদেশীর মূল্যবান প্রাণহানির ঘটনার পর এ চক্রকে সমূলে উৎপাটিত করতে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড.বেনজীর আহমেদের কঠোর নির্দেশ প্রদান করেন। এরপর সর্বশক্তি দিয়েই মাঠে নামে পুলিশ।
স্থায়ীভাবে এ চক্রকে নির্মূল করতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট। এর মধ্যে সব থেকে এগিয়ে রয়েছে পুলিশের সর্বোচ্চ আস্থাভাজন ইউনিট র্যাব। প্রতিদিনই পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের হাতে গ্রেফতার হচ্ছে চক্রটির সদস্যরা।
পুলিশ সদর দপ্তরে এক জরুরি ভিডিও কনফারেন্সে মানবপাচার চক্রের একজনকেও ছাড় না দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। নিজ বাহিনীর দায়িত্বশীলদের বলে দিয়েছেন ‘এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার পর আমি দ্বিতীয়বার তোমাদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলবো, এর আগে নয়।’
পরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ
সরকার যায় সরকার আসে। কিন্তু পরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি কখনও। পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির বিষয়টি বরাবরই থেকেছে ওপেন সিক্রেট হিসেবেই। এ খাতে শত শত কোটি টাকার চাঁদাবাজি বন্ধে শক্ত ও কার্যকর উদ্যোগও গ্রহণ করতে পারেনি অতীতে কেউ।
কিন্তু পুলিশ প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে এ বিষয়েও নজর দিয়েছেন ড.বেনজীর আহমেদ। পুলিশ সদর দপ্তরে পরিবহন মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে নির্দেশনা দিয়েছেন। ওই নির্দেশনার দৌলতেই মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে চাঁদাবাজি বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চাঁদাবাজি বন্ধে এই প্রথম মালিক ও শ্রমিক নেতাদের উদ্যোগ নিতে বাধ্য করেছেন পুলিশের আইজি। এক্ষেত্রে পুরোপুরি সফল হতে পারলে বিরল এক ইতিহাসের জন্ম দিবেন পুলিশ মহাপরিদর্শক।
পুলিশের অনিয়ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স
পুলিশে অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে সুনাম কুড়িয়েছিলেন ড.বেনজীর আহমেদের পূর্বসুরী ড.মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। একইভাবে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছেন বর্তমান আইজিপিও।
সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে পুলিশ অনেক ভালো কাজ করছে। পুলিশের অনেক অর্জন রয়েছে। এ অর্জন কোনোভাবেই ম্লান হতে দেয়া যাবে না।’
পুলিশ প্রধান হিসেবে নিজের প্রথম ভিডিও কনফারেন্সে রেঞ্জ, মেট্টোপলিটন ও বিশেষায়িত ইউনিটের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমরা দুর্নীতিমুক্ত পুলিশ প্রশাসন গড়তে চাই। কোন পুলিশ সদস্য অবৈধ আয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকলে তাকে অবশ্যই বেরিয়ে আসতে হবে।’
ইতোমধ্যেই ডিএমপি কমিশনারকে ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শামীম হাসানের বিরুদ্ধে স্থানীয় নিখিল তালুকদার হত্যা মামলা গ্রহণ করে তাকে গ্রেফতার করে আদালতেও পাঠিয়েছে পুলিশ।
নেতৃত্বগুণে মুগ্ধ উত্তরসূরীরাও
আইজিপি ড.বেনজীর আহমেদের দক্ষ ও গতিশীল নেতৃত্ব নিয়ে নিজেদের মুগ্ধতার কথা প্রকাশ করেছেন পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি ইউনিটের প্রধান। তারা আবার বেনজীর আহমেদেরই স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
এ দু’জন অতিরিক্ত আইজিপির একজন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা.শফিকুল ইসলাম, অন্যজন এলিট ফোর্স র্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
ডিএমপি কমিশনার কালের আলোকে বলেন, ‘প্রজ্ঞা, মেধা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে নেতৃত্বদানের সব ধরনের সক্ষমতায় মাননীয় আইজিপি সেরা। অতুলনীয় ব্যক্তিত্বের কারণে তিনি অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন।’
র্যাবের ডিজি কালের আলোকে বলেন, ‘করোনা সংকটে মাননীয় পুলিশ প্রধান যেভাবে পুলিশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সত্যিই তা অতুলনীয়, অসাধারণ। নেতৃত্বের সক্ষমতায় তিনি ‘নন্দিত’।’
কালের আলো/এমএএএমকে